মহেশপুর গুড়দাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকার বিরুদ্ধে জ্বাল সনদে চাকরি করার অভিযোগ উঠেছে


মোঃ মশিয়ার রহমান টিংকু, ঝিনাইদহ-মহেশপুর:


ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার ৫ নং শ্যামকুড় ইউনিয়নের  গুড়দাহ গ্রামের  মৃত:আব্দুল রউফ মাস্টারের ছেলে মোঃ রকিবুল ইসলাম শান্তিৱ স্ত্রী-মোছাঃশারমিন আক্তার গুড়দাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের  পৌরনীতি বিভাগের সহকারী শিক্ষিকা পদে দীর্ঘদিন যাবত চাকরী করছেন তিনি, তা পুরোটাই জাল সনদের বলে, এইমর্মে সরাসরি ঐ বিদ্যালয়ের
প্রধান শিক্ষকের নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন শিক্ষিকা শারমিন আক্তারের স্বামী রফিকুল ইসলাম শান্তি।গত ১১-০৫-২০২৩ ইংরেজি তারিখে  নিজে স্ত্রী শারমিন আক্তারের  বিরুদ্ধে  লিখিত অভিযোগে তিনি বলেন- শিক্ষিকা শারমিন আক্তার দশম শিক্ষক  নিবন্ধন সনদ দ্বারা  স্কুল পরিচালনা পর্ষদ কে পেশীশক্তি ও  টাকার বলে  ২০১৫ সালের নিয়োগ গ্রহণ করে।এবং ২০১৮ ইংরেজি সালে  অবৈধভাবে এমপিওভুক্ত লাভ করে,অবৈধ উল্লেখ করার কারন -সে ইস্কুল শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার সমাজবিজ্ঞান  পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে  অকৃতকার্য হয় এবং টাকার বিনিময়ে ক্রয় করা সনদ দেখায়  পৌরনীতির।
যা নাকি তার প্রবেশপত্র যাচাই-বাছাই করা হলে জ্বাল সনদ প্রমাণিত হবে বলে দাবী করছেন  ওই শিক্ষিকার স্বামী রফিকুল ইসলাম শান্তি।তবে এই বিষয়ে শিক্ষিকা শারমিন আক্তারের কাছে জানতে গেলে তিনি সাংবাদিকদের সাথে কোন প্রকার কথা বলতে  রাজি হননি। সরেজমিনে গুড়দাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মমিনুল ইসলাম এর নিকট জানতে চাইলে  তিনি সাংবাদিকদের জানান-শিক্ষিকা মোছাঃশারমিন আক্তারের বিরুদ্ধে এনটিআরসির সনদ জ্বাল সংক্রান্ত একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি,বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির সাথে আলোচনা করে তদন্তপূর্বক ব্যাবস্থাগ্রহন করবেন।
 এছাড়াও স্কুলেৱ পরিচালনা পর্ষদ ও ম্যানেজিং কমিটির নবনির্বাচিত সভাপতি মোঃ আব্দুল ওয়াহেদ বিশ্বাস এর নিকট জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি জানতেপেরেছেন এবং তা খতিয়ে দেখবেন বলে জানান।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন