ফারুক মিয়াঃ
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি বিক্রি করা হচ্ছে ৩২০ টাকা থেকে ৩৪০ টাকায়।
সোমবার (২৬ জুন) উপজেলার দেওয়ানগঞ্জ বাজার, বাহাদুরাবাদ ঝালোরচর বাজার,কাঠারবিল বাজার,তারাটিয়া বাজার,খড়মা নতুন বাজার,কাউনিয়ারচর বাজার, মন্ডলবাজার, সানন্দবাড়ী, সুগারমিল বাজার ও জাম্বিল বাজার,সবুজপুর বাজারসহ বিভিন্ন হাট বাজারে খোঁজ নিয়ে এ তথ্য জানা গেছে।
ইতোপূর্বে যারা হাট-বাজারে গিয়ে এক কেজি কেজি কাঁচা মরিচ কিনেছে, এখন দেখা যায় তারা কিনছে এক পোয়া আধা পোয়া মরিচ। অনেকের কাঁচা মরিচ কেনার সামর্থ না থাকায় শুকনো মরিচ বা মরিচ গুঁড়া তরি তরকারিতে ব্যবহার করছে। দিনমজুর ও নিম্নায়ের মানুষরা উচ্চ মূল্যে কাঁচা মরিচ কিনতে হিমশিম খাচ্ছে। কি কারণে হঠাৎ করে দেওয়ানগঞ্জে প্রতিটি হাট-বাজারে কাঁচা মরিচের দাম রাতারাতি বৃদ্ধি পেল তার কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ যানা যায়নি।
বিক্রেতাদের সাথে কথা বললে তারা জানান, বাজারে কাঁচা মরিচের যে চাহিদা সে পরিমাণ আমদানি হচ্ছে না। এ ছাড়া ঈদের সামনে ক্রেতারা প্রয়োজনের চেয়ে অধিক পরিমাণ কাঁচা মরিচ কিনতে থাকায় দাম বেড়ে গেছে।
এবার মরিচ আবাদ কালে দুই হাজার ৩০০ টাকা থেকে তিন হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত প্রতিমন কাঁচা মরিচ বেচা বিক্রি হয়েছে বলে জানান চরআমখাওয়া ইউনিয়নের মুকিরচর গ্রামের মরিচ আবাদি ছালাম, নালু শেখ,মহন মিয়া,সাহাবউদ্দিন,রেজাউলসহ অনেকে।
কাঁচা মরিচের পাশাপাশি অন্য খাদ্যপণ্যের মূল্যও প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ব্যাপারে বাজার মনিটরিংয়ের দাবি উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে।