দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি
গতকাল মঙ্গলবার জেলায় দেশের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। যা দেশের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হিসেবে রেকর্ড করা হয়। এছাড়া গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১০ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে, জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহে সৃষ্ট হাড় কাঁপানো শীতে বিপর্যপ্ত মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বিঘ্নিত হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি কষ্টে আছে ছিন্নমূল ও খেটে খাওয়া মানুষরা। দিনের বেলায় হাইওয়ে সড়কে হেড লাইট জ্বালিয়ে গাড়ি চলাচল করছে। কনকনে ঠান্ডায় ঘর থেকে বের হতে পারছেন না খেটে খাওয়া মানুষ। শীতের প্রভাবে হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। যারমধ্যে শিশু ও বৃদ্ধের সংখ্যাই বেশি।
জেলা প্রশাসক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, সরকারিভাবে এ পর্যন্ত ২৫ হাজার কম্বল ও ৫ হাজার শিশু পোশাক জেলার ১৩ টি উপজেলার মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। শীতার্ত জনসাধারণের জন্য আরো ৫০ হাজার পিস শীত বস্ত্রের চাহিদা আজ দুপুর সাড়ে ১২ টায় ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ে ই-মেইলে বার্তা প্রেরণ করা হয়েছে।
Tags
দিনাজপুর