নিজস্ব প্রতিবেদক
রামপুরায় চাঁদাবাজি, মাদক ও সন্ত্রাসবিরোধী নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রামপুরা ক্যাম্প। এসব অভিযানে ইতোমধ্যে উল্লেখযোগ্য সাফল্য এসেছে।
সাম্প্রতিক এক অভিযানে সেনাবাহিনীর সদস্যরা দুইটি বিদেশি পিস্তল ও কয়েকটি ধারালো দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে। এসময় একাধিক সন্দেহভাজনকে আটক করে আইনগত প্রক্রিয়ার আওতায় আনা হয়।
সেনাবাহিনীর ক্যাম্প ইনচার্জ মেজর সাদমান মানসুর এর নেতৃত্বে পরিচালিত এই অভিযান রামপুরার জনজীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি দৃশ্যমানভাবে উন্নত হয়েছে।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন,
এক সময় সন্ধ্যার পর রাস্তায় বের হতে ভয় লাগতো। এখন সেনাবাহিনীর নিয়মিত উপস্থিতিতে আমরা স্বস্তিতে চলাফেরা করতে পারি।"
সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে,
রামপুরাকে একটি নিরাপদ জনপদে পরিণত করতে আমরা চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস এবং মাদকবিরোধী কার্যক্রমে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছি।"
সাধারণ মানুষ বলছেন, সেনাবাহিনীর এমন উদ্যোগ তাদের মাঝে আস্থা ও নিরাপত্তা ফিরিয়ে এনেছে। বিশেষ করে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী ও কর্মজীবীরা এখন নিশ্চিন্তে চলাচল করতে পারছেন।
মেজর সাদমান মানসুর বলেন,
আমরা কোনো অপরাধী চক্রকে ছাড় দিচ্ছি না। জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই আমাদের অঙ্গীকার।"
ফলোআপ: সেনাবাহিনীর রামপুরা ক্যাম্প জানিয়েছে, ভবিষ্যতে এই অভিযান আরও জোরালো ও ব্যাপকভাবে পরিচালিত হবে।