অসুস্থ সাংবাদিকদের মধ্যে রয়েছেন— যমুনা টিভি'র জেলা প্রতিনিধি আকরামুল ইসলাম, এখন টিভি'র জেলা প্রতিনিধি আহসান রাজিব, নিউজ টোয়েন্টিফোর টেলিভিশন ও দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার মনিরুল ইসলাম মনি,আমাদের সময় ও মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের মোস্তাফিজুর রহমান উজ্জল, ঢাকা পোস্ট'র ইব্রাহিম খলিল, ভিডিও জার্নালিস্ট ইয়ারুল ইসলাম, ইদ্রিস আলী, জাকির হোসেন, মাসুদ রানা, এবং সাংবাদিক গাজী হাবিব। তাদের মধ্যে অনেকে বর্তমানে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল ও বিভিন্ন বেসরকারি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সাংবাদিকদের অভিযোগ, কর্মসূচির নির্ধারিত সময় সকাল সাড়ে ৯টা থাকলেও কেন্দ্রীয় নেতারা পৌঁছান ১২টা ২১ মিনিটে, এবং মঞ্চে ওঠেন ১টা ৪৪ মিনিটে। টানা রোদে ছায়া বা বিশ্রামের কোনো সুব্যবস্থা ছিল না, এমনকি সাংবাদিকদের জন্য ছিলনা নির্ধারিত কোন স্থান। দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে মঞ্চ ত্যাগ করার আগপর্যন্ত সাংবাদিকদের তীব্র গরমে অপেক্ষা করতে হয়, যা অনেকের শারীরিক অবস্থা বিপর্যস্ত করে তোলে।
ভুক্তভোগী সাংবাদিকরা বলেন, আমরা খবর সংগ্রহে মাঠে থাকি, কিন্তু আয়োজকদের দায়িত্বশীলতা থাকলে এমনটা হতো না। তীব্র তাপদাহে ছায়া বা পানির ব্যবস্থা করাও তাদের কর্তব্য ছিল।
উল্লেখ্য,এনসিপির কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আক্তার হোসেন, দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের সারজিস আলাম, ডা. তাসনিম জারা, সামান্তা সারমিনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা সাতক্ষীরায় দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রায় অংশ নেন।