শাহাদাত হোসেন মানিক :
বিভিন্ন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালের সামনে টার্গেটকৃত শিক্ষার্থীদের সাথে আড্ডা ও সখ্যতা জমানোর চেষ্টা। তাদের পোশাক দেখলেই মনে হবে কোন ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান। বাহারি এই পোশাকের মাঝে লুকিয়ে থাকে এক ভয়ঙ্কর চেহারা। যার মূলহোতা হিসেবে কাজ করেন সালমা। তার দলে রয়েছে একাধিক নারী ও পুরুষ দালাল।
তাদের ফাঁদে পড়া কয়েকজন শিক্ষার্থীর সাথে কথা বলে জানা যায় চাঞ্চল্যকর তথ্য, প্রথমে সখ্যতা গড়ে। অর্থনৈতিক সমস্যার কথা জানার চেষ্টা করে। এর তাদের অনলাইনে টাকা ইনকামের অফার দিয়ে ডেকে এনে জোর করে পতিতাবৃত্তি করতে বাধ্য করেন। আবার কারো কারো ভিডিও রেখে ব্ল্যাকমেইলিং করে বার বার বাধ্য করা। এভাবেই অনেক জড়িয়ে পড়েন এ জগতে।
বলছিলাম, উত্তরার ১১নং সেক্টর, ৩৮নাম্বার বাসা, লিফ্টের ৩ শীন শীন জাপান হাসপাতালের অপর পাশে স্পার সেন্টারের আড়ালে রমরমা দেহ ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছেন মনিয়া নামের এক নারী। এর সাথে জড়িত আছে আশুলিয়া মনি,
মরিয়ম আক্তার মিম ও সাভারের মাহি। তারা সবাই এপথে এসেছেন সালমার হাত ধরে।
Tags
বাংলাদেশ