সাপাহারে গভীর নলকূপের চেক কাটার পর স্থাপন না করে কৃষকগণকে হয়রানি

 

আব্দুল আলিম, সাপাহার (নওগাঁ) প্রতিনিধিঃ
নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলার রাইপুর মৌজায় জেএল নং ৫৫ ও দাগ নাম্বার ৬৫৭ এলাকায় বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ)- ও জেলা প্রশাসক কর্তৃক গভীর নলকূপের অনুমোদন পেয়ে চেক টাকার পরও স্থাপন হয়নি গভীর নলকূপ লোকসানের মুখে কৃষকগণ, শতাধীক কৃষকগণের স্বাক্ষরিত লিখিত অভিযোগ ওঠেছে বরেন্দ্র কর্তৃপক্ষের উপর।অভিযোগটি রিজিয়ন-২ (পত্নীতলা) নির্বাহী প্রকৌশলীর বরাবর অভিযোগটি কুষকগণ দেন।

এ বিষয়ে গ্রামের শতাধিক কৃষক স্বাক্ষরিত অভিযোগে বলেন জে এল নম্বর ৫৫, দাগ নম্বর ৬৫৭, মোজা- রায়পুর, সাপাহার, নওগাঁ- এ স্থাপিত গণরুপে জন্য পার্টিসিপেশন ফি ১ লাখ টাকা গ্রামবাসীর কৃষকের পক্ষে জমা প্রদান করেন। এই গণকূপের আওতায় ১০০ জন কৃষকের ধানসহ বিভিন্ন ফসলের প্রায় ২০০ বিঘা জমি রয়েছে। সে কারনে ওই মাঠে অন্য স্থানের টেস্ট বোরিং (বালু টেস্ট) করার মৌখিক অনুমতি দেন কর্তৃপক্ষ। তারা সরেজমিনেও পরিদর্শন করেন। ২২/০১/২৫ তারিখে বালু টেস্ট রিপোর্ট এ স্বাক্ষর করেন তারাসহ আরো ৫ জন। এরপর আবারও তারা হয়রানি শুরু করেন।

কৃষকগণ অভিযোগে আরোও উল্লেখ করেন বরেন্দ্র্র কর্তৃপক্ষের পরিষদর্শক আব্দুর রব বিভিন্ন টার বাহানা করে ৪০ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণের দাবি করেন। আব্দুর রব কৃসকদের হুমকি দিযে বলেন আমার বাড়ি নাচোল বেশি চেষ্টা করছেন, জানতে পারলে চীরদিনের মতো গভীর নলকূপ করা বন্ধ করে দিবো। নাহলো আমার মতোনীতি লোকের সাথে সমঝোতা করে আসেন। অফিসে আসলে কপালে বিপদ আছে এসব বলে হুমকি দেন তিনি। আপনাদের গভীর নলকূপ বন্ধ থাকলে আমার কোনো ক্ষতি নেই। বরং হলে ঝামেলা বাড়বে। তার হুমকী ও হয়রানির জন্য এই গণকূপের আওতাধীন কৃষকদের প্রায় ২০ লাখ টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন