![]() |
| প্রতীকী ছবি |
মো: লুৎফর রহমান (খাজা শাহ্) :
স্ত্রী রোজিনা বেগম মাছুমা তার তালাকপ্রাপ্ত স্বামী সাদ্দাম হোসেন (৩৬) ও সাদ্দামের বোন লাইলী আক্তারকে অভিযুক্ত করে ডিএমপির বংশাল থানায় মামলা নং-১২, তাং-০৯-০৮-২০২৫ইং ধারা-৮(১), ৮(২)ও ৮(৩) পনোগ্রাফী নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করেছে।
মামলার বিবরণে জানাযায় রোজিনা বেগম মাসুমা (৩০)পিতা সাদেক মিয়া, স্থায়ী সাং-মাসুদপুর ডাকঘর-রাজপ্রাসাদ, থানা-রায়পুরা, জেলা-নরসিংদী এর সাথে একই গ্রামের সাদ্দাম হোসেন (৩৬) ১০-০৭-২০০০ইং সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। পারিবারিক কলহ ও মানসিক নির্যাতনের কারণে ২৫-০৭-২০২৪ইং তালাক প্রদান করা হয়। বিয়ের পর মাসুমার স্বামী ইটালী প্রবাসী হওয়ায় ২০০০ইং সাল থেকে ২০২৪ই পর্যন্ত স্বামী স্ত্রীতে ভিডিও কলের মাধ্যমে কথা হওয়ার সময় স্বামীর অনুরোধ করে স্ত্রী মাসুমাকে নগ্নদেহ দেখার প্রস্তাব দিয়ে প্রভাবিত করলে স্বামীর অনুরোধে তাই হয়।
পরবর্তীতে ১নং আসামী সাদ্দাম হোসেন (৩৬) বাদীনির নগ্ন দেহের গোছলের ভিডিও ধারণ কারে রাখে। অতঃপর স্বামী স্ত্রীতে তালাকের পর আসামী সাদ্দাম হোসেন তার মোবাইলে ধারণকৃত বাদীনীর নগ্ন দেহের ধারণকৃত ভিডিও চিত্র মামলার ২নং আসামী সাদ্দাম হোসেন এর বোন লাইলী আক্তার বাদীনীর নাম ছবি ও পরিচিতি ব্যবহার করিয়া বাদীনির নামে ভুয়া ফেইজবুক আইডি খুলিয়া সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে প্রকাশ ও প্রচার করিয়া বদীনির ব্যক্তিগত ও সামাজিক মর্যাদা ক্ষুন্ন এবং মানহানি করে বাদিনীকে মানসিক ভাবে নির্যাতন করিয়াছে মর্মে মামলা ধায়ের করা হয়। বাদীনি বর্তমানে ডিএমপি বংশাল থানাধীন ৩৫নং ওয়ার্ডের ৭৮/১, হাজী আবদুল্লা সরকার লেনের বাসায় বসবাস করেন বলে জানাযায়। এক সাক্ষাতে ডিএমপির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এ প্রতিবেধক ডেইলিনিউজ বিডি অনলাইনের নির্বাহী সম্পাদক ও দৈনিক নবঅভিযান এর সহকারী সম্পাদক মো: লুৎফর রহমান খাজা শাহ্ কে জানান, এব্যপারে বংশাল থানার এস আই সরল কুমার বিশ্বাস মামলাটি তদন্ত করছে।
